হলফনামায় স্বর্ণের ভরি ২০০ টাকা!

  প্রকাশিত হয়েছেঃ  08:05 PM, 07 December 2018

আসন্ন একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে প্রার্থীদের সম্পদের মধ্যে উল্লেখযোগ্য অংশ হল স্বর্ণালংকার। প্রার্থীদের হলফনামা পর্যালোচনা করে দেখা গেছে, কোনো কোনো ক্ষেত্রে স্ত্রীর চেয়ে প্রার্থীর স্বর্ণালংকারের পরিমাণ বেশি।

আবার যাদের স্বর্ণালংকার আছে, সেগুলোর মূল্য এতটাই কম যে, অনেকটা পানির দামের মতো। কারও প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম ‘২০০’ টাকা উল্লেখ করা হয়েছে।

হলফনামায় সম্পদের মধ্যে স্বর্ণ ও মূল্যবান ধাতু, পাথর নির্মিত অলংকারাদির পরিমাণ উল্লেখ করতে হয়। একই সঙ্গে এগুলো যে সময়ে কেনা হয়েছে বা যে সময়ে উপহার বা দান হিসেবে পাওয়া গেছে, ওই সময়ের মূল্যমান উল্লেখ করতে হয়। এ কারণে এগুলোর মূল্য অনেক কম দেখানো হয়।

হলফনামা পর্যালোচনায় দেখা যায়, কোনো কোনো প্রার্থীর নামে স্বর্ণালংকারের পরিমাণ এতটাই বেশি যে এগুলো অনেকের কাছে অস্বাভাবিক মনে হয়। অনেকে স্বর্ণালংকারের পরিমাণ উল্লেখ করলেও মূল্য উল্লেখ করেননি।

রমেশ চন্দ্র সেনের প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম ২০০ টাকা : ঠাকুরগাঁও-১ আসনে আওয়ামী লীগের প্রার্থী রমেশ চন্দ্র সেনের নামে পাঁচ ভরি স্বর্ণ রয়েছে। এর মূল্য এক হাজার টাকা দেখানো হয়েছে। এ হিসাবে প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম ২০০ টাকা। তার স্ত্রী বা অন্য নির্ভরশীলদের নামে কোনো স্বর্ণালংকার দেখানো হয়নি। একই আসনে বিএনপির প্রার্থী মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরের নামে ১০ ভরি স্বর্ণ রয়েছে। এগুলো বিয়ের সময় দান হিসেবে পাওয়া বলে তার কোনো মূল্য উল্লেখ করা হয়নি। তার স্ত্রীর নামে আছে দুই লাখ টাকা মূল্যের স্বর্ণ, তবে পরিমাণ উল্লেখ করা হয়নি। যদিও নির্বাচন কমিশনের আইনে মূল্য উল্লেখ করার সুস্পষ্ট বিধান রয়েছে।

বদির স্ত্রীর প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম তিন হাজার টাকা : কক্সবাজার-৪ আসনে আওয়ামী লীগের সংসদ সদস্য আবদুর রহমান বদির স্ত্রী শাহীন আক্তার চৌধুরীর হলফনামায় ১৫ ভরি স্বর্ণলংকারের উল্লেখ করা হয়েছে। এর মূল্য দেখানো হয়েছে ৪৫ হাজার টাকা। অর্থাৎ প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম মাত্র তিন হাজার টাকা, যা বাজারমূল্যের ১৩ ভাগের এক ভাগ। নবম জাতীয় সংসদ নির্বাচনে শাহীন আক্তার স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে হলফনামায় ১৫ ভরি স্বর্ণালংকারের ঘোষণা দিয়েছিলেন। তখনও এর মূল্য ছিল ৪৫ হাজার টাকা। দশম জাতীয় সংসদ নির্বাচনে বদি হলফনামায় স্ত্রীর ১৫ ভরি স্বর্ণ থাকার ঘোষণা দেন। সেখানেও এর মূল্য দেখানো হয় ৪৫ হাজার টাকা।

শামসুজ্জামানের ২০ ভরি স্বর্ণ : চুয়াডাঙ্গা-১ আসনের বিএনপির প্রার্থী মোহাম্মেদ শামসুজ্জামানের নামে ২০ ভরি স্বর্ণ রয়েছে। এর মূল্য দেখানো হয়েছে ৪০ হাজার টাকা। এ হিসাবে প্রতি ভরি স্বর্ণের মূল্য দুই হাজার টাকা। তার স্ত্রীর নামে রয়েছে ২০ ভরি স্বর্ণ। এগুলো উপহার হিসেবে পাওয়া বলে দাম দেয়া হয়নি।

একই আসনের অপর প্রার্থী অহিদুল ইসলাম বিশ্বাসের স্বর্ণালংকার পাঁচ ভরি। এর মূল্য ৫০ হাজার টাকা দেখানো হয়েছে। এ হিসাবে প্রতি ভরির দাম ১০ হাজার টাকা। তার স্ত্রীর নামে আছে ১১ ভরি স্বর্ণ, মূল্য ১ লাখ ১০ হাজার টাকা। এ হিসাবে প্রতি ভরির মূল্য ১০ হাজার টাকা।

দবিরুলের প্রতি ভরি হাজার টাকা : ঠাকুরগাঁও-২ আসনে দবিরুল ইসলামের নামে ১২ ভরি স্বর্ণ রয়েছে। এগুলোর মূল্য সাড়ে ১২ হাজার টাকা দেখানো হয়েছে। এ হিসাবে প্রতি ভরির মূল্য পড়ে এক হাজার টাকার কিছু বেশি। তার স্ত্রী বা নির্ভরশীলদের নামে কোনো স্বর্ণ দেখানো হয়নি।

পরিমাণ বলেননি শাহজাহান মিয়া : চাঁপাইনবাবগঞ্জ-১ আসনের বিএনপির প্রার্থী শাহজাহান মিয়ার নিজ নামে এক লাখ টাকার এবং তার স্ত্রীর নামে এক লাখ টাকার স্বর্ণ রয়েছে বলে উল্লেখ করেছেন। তিনি স্বর্ণের পরিমাণ উল্লেখ করেননি।

খালিদের নামে ৮৫ ভরি স্বর্ণ : দিনাজপুর-২ আসনে আওয়ামী লীগের প্রার্থী খালিদ মাহমুদ চৌধুরীর নামে ৮৫ ভরি স্বর্ণ রয়েছে। এর মূল্য ১২ লাখ ৭৫ হাজার টাকা দেখানো হয়েছে। এ হিসাবে প্রতি ভরির দাম পড়েছে ১৫ হাজার টাকা। একই আসনের প্রার্থী সাদিক সিরাজের নামে ৩০ ভরি স্বর্ণ রয়েছে। এর মূল্য দেড় লাখ টাকা। একই আসনের প্রার্থী মঞ্জুরুল ইসলামের নামে ১০ ভরি স্বর্ণের মূল্য ৩২ হাজার টাকা এবং তার স্ত্রীর নামে সাত ভরির মূল্য ২২ হাজার ৪০০ টাকা দেখানো হয়েছে।

মিলনের প্রতি ভরি ১২ হাজার টাকা : রাজশাহী-৩ আসনের প্রার্থী মো. শফিকুল হক মিলনের নামে পাঁচ ভরি স্বর্ণ রয়েছে। এর মূল্য ৬০ হাজার টাকা। এ হিসাবে প্রতি ভরির মূল্য ১২ হাজার টাকা। তার স্ত্রীর ১০ ভরি স্বর্ণ রয়েছে। এর মূল্য ১ লাখ ২৫ হাজার টাকা।

পরিমাণ বলেননি আসগর : চুয়াডাঙ্গা-২ আসনের প্রার্থী আলী আসগরের নামে স্বর্ণ রয়েছে ৫০ হাজার টাকার। তার স্ত্রীর নামে আছে ৫ লাখ ২০ হাজার ৫০০ টাকার স্বর্ণ। নির্ভরশীলদের নামে কোনো স্বর্ণ নেই। একই আসনের মাহমুদ হাসান খানের নামে কোনো স্বর্ণ নেই। তবে তার স্ত্রীর নামে রয়েছে ৭ লাখ ৮৮ হাজার ৫০০ টাকা মূল্যমানের স্বর্ণ। তিনি পরিমাণ উল্লেখ করেননি।

প্রতি তোলা ২৪ হাজার টাকা : চাঁপাইনবাবগঞ্জ-২ আসনের প্রার্থী আমিনুল ইসলামের নামে ৩০ তোলা স্বর্ণ রয়েছে। এর মূল্য ৭ লাখ ২৫ হাজার টাকা দেখানো হয়েছে। এ হিসাবে প্রতি তোলার দাম ২৪ হাজার টাকা। একই আসনের প্রার্থী জিয়াউর রহমানের নিজ নামে কোনো স্বর্ণ নেই। তবে তার স্ত্রীর নামে ৫ ভরি স্বর্ণ রয়েছে। এগুলোর মূল্য ২ লাখ টাকা। একই আসনের গোলাম মোস্তফা বিশ্বাসের নামে কোনো স্বর্ণ নেই। তবে তার স্ত্রীর নামে ১৪ ভরি স্বর্ণ রয়েছে। এর মূল্য ৪ লাখ ৪৮ হাজার টাকা।

প্রতি তোলা ৩ হাজার টাকা : দিনাজপুর-১ আসনের প্রার্থী মনোরঞ্জন দাসের নামে ১০ ও তার স্ত্রীর নামে ১০ তোলা স্বর্ণ দেখানো হয়েছে। এর মূল্য ৩০ হাজার টাকা করে ৬০ হাজার টাকা। এ হিসাবে প্রতি তোলার দাম পড়ছে ৩ হাজার টাকা।

ইকবালের স্ত্রীর নামে ৬৫ তোলা স্বর্ণ : দিনাজপুর-৩ আসনের প্রার্থী ইকবালুর রহিমের নামে তিন তোলা স্বর্ণ রয়েছে। এর মূল্য ২০ হাজার টাকা। তার স্ত্রীর নামে ৬৫ তোলা স্বর্ণ রয়েছে। এগুলোর মূল্য জানা নেই। একই আসনের প্রার্থী মোফাজ্জল হোসেন দুলালের নিজ নামে কোনো স্বর্ণ নেই। তবে তার স্ত্রীর নামে ২০ ভরি স্বর্ণ রয়েছে। এগুলোর দাম ১ লাখ টাকা। একই আসনের সৈয়দ জাহাঙ্গীর আলমের স্ত্রীর নামে ১২ ভরি স্বর্ণ রয়েছে। এগুলোর মূল্য দেখানো হয়েছে দুই লাখ টাকা।

আবুল হাসানের নামে ২০ তোলা স্বর্ণ : দিনাজপুর-৪ আসনের প্রার্থী আবুল হাসান মাহমুদ আলীর নামে ২০ তোলা স্বর্ণ রয়েছে। এর মূল্য ৩২ হাজার ৫০০ টাকা। একই আসনের আক্তারুজ্জামান মিয়ার নামে সাত ভরি স্বর্ণ রয়েছে। এর মূল্য দেখানো হয়নি। একই আসনের হাফিজুর রহমানের নামে ৫০ হাজার টাকার, তার স্ত্রীর নামে ৪০ হাজার টাকার এবং কন্যার নামে ১০ তোলা স্বর্ণ রয়েছে।

প্রতি ভরি ৮০০ টাকা : দিনাজপুর-৫ আসনের প্রার্থী এজেডএম রেজওয়ানুল হকের নামে ১০ ভরি স্বর্ণালংকার রয়েছে। এর মূল্য আট হাজার টাকা দেখানো হয়েছে। এ হিসাবে প্রতি ভরির মূল্য পড়ে ৮০০ টাকা। তার স্ত্রীর নামে ২৫ ভরি স্বর্ণালংকার রয়েছে, যা দান হিসেবে প্রাপ্ত।

শিরীন শারমিনের সাড়ে তিন লাখ টাকার স্বর্ণ : রংপুর-৬ আসনের প্রার্থী ড. শিরীন শারমিন চৌধুরীর নামে ৩ লাখ ৪০ হাজার টাকার স্বর্ণালংকার রয়েছে। তার স্বামীর রয়েছে ৩০ তোলা স্বর্ণ। তবে দাম উল্লেখ করা হয়নি।

কনকচাঁপার ৩৫ ভরি স্বর্ণ : সিরাজগঞ্জ-১ আসনের আওয়ামী লীগ প্রার্থী মোহাম্মদ নাসিমের স্ত্রীর নামে ১ লাখ টাকা মূল্যের স্বর্ণ রয়েছে। একই আসনের প্রার্থী মো. নাজমুল হাসান তালুকদারের স্ত্রীর কাছে দান সূত্রে পাওয়া ১০ ভরি স্বর্ণ রয়েছে। একই আসনের বিএনপির প্রার্থী রুমানা মোর্শেদ কনকচাঁপার ৩৫ ভরি স্বর্ণ রয়েছে। এর মূল্য দিয়েছেন ১৫ লাখ টাকা।

১০০ তোলা স্বর্ণ উপহার : সিরজগঞ্জ-২ আসনের প্রার্থী মো. হাবিবে মিল্লাতের নামে ১০০ তোলা স্বর্ণ রয়েছে। এগুলো উপহার হিসেবে পেয়েছেন বলে উল্লেখ করেছেন। একইভাবে তার স্ত্রীর ২০০ তোলা স্বর্ণ রয়েছে। একই আসনের প্রার্থী ইকবাল হাসান মাহমুদের স্ত্রীর ৪০ ভরি স্বর্ণ রয়েছে। এর মূল্য ১ লাখ ৫০ হাজার টাকা দেখানো হয়েছে। একই আসনের প্রার্থী রুমানা মাহমুদের ৪০ ভরি স্বর্ণ রয়েছে। এর মূল্য ১ লাখ ৫০ হাজার টাকা।

বিপুর স্ত্রীর ২৫ ভরি স্বর্ণ : ঢাকা-৩ আসনের আওয়ামী লীগ প্রার্থী নসরুল হামিদ বিপুর স্ত্রীর ২৫ ভরি স্বর্ণালংকার রয়েছে। এর মূল্য চার লাখ টাকা। এ হিসাবে প্রতি ভরির মূল্য ১৬ হাজার টাকা।

মোল্লাহর প্রতি ভরি আড়াই হাজার টাকা : ঢাকা-৫ আসনের প্রার্থী হাবিবুর রহমান মোল্লাহর ১০ ভরি স্বর্ণ রয়েছে। এর মূল্য ২৫ হাজার টাকা। এ হিসাবে প্রতি ভরির মূল্য আড়াই হাজার টাকা। তার স্ত্রীর নামে বৈবাহিক উপহার সূত্রে পাওয়া ২০ ভরি স্বর্ণ রয়েছে। একই আসনের প্রার্থী কাজী মনিরুল ইসলামের স্ত্রীর নামে ২ লাখ ৫০ হাজার টাকার স্বর্ণ রয়েছে। একই আসনের বিএনপি প্রার্থী মো. নবী উল্লাহর ৪০ ভরি স্বর্ণ রয়েছে। ঢাকা-৬ আসনের প্রার্থী কাজী আবুল বাশারের নামে এক লাখ ও তার স্ত্রীর নামে ৩ লাখ টাকার স্বর্ণ রয়েছে।

হাজী সেলিম পরিমাণ বলেননি : ঢাকা-৭ আসনের আওয়ামী লীগ প্রার্থী হাজী মো. সেলিমের নামে ১ লাখ ৮ হাজার ও তার স্ত্রীর নামে ২ লাখ টাকার স্বর্ণ রয়েছে। কিন্তু তিনি স্বর্ণের পরিমাণ বলেননি। একই আসনের প্রার্থী হাজী আবুল হাসনাতের স্ত্রীর নামে ২০ ভরি স্বর্ণ রয়েছে। এর মূল্য ৩ লাখ টাকা। একই আসনের প্রার্থী মীর নেওয়াজ আলী নেওয়াজের নামে ২০ ভরি ও তার স্ত্রীর নামে ২০ ভরি স্বর্ণ থাকার কথা উল্লেখ করা হয়েছে।

মেননের স্ত্রীর নামে ২০ ভরি স্বর্ণ : ঢাকা-৮ আসনে মহাজোটের প্রার্থী রাশেদ খান মেননের স্ত্রীর নামে ২০ ভরি স্বর্ণ রয়েছে। কিন্তু এ স্বর্ণের দাম তিনি ৫০ হাজার টাকা উল্লেখ করেছেন।

আব্বাসের নামে ৩০ লাখ টাকার স্বর্ণ : ঢাকা-৮ আসনের বিএনপির প্রার্থী মির্জা আব্বাসের নামে ৩০ লাখ টাকার স্বর্ণ রয়েছে। এছাড়া তার স্ত্রীর নামে ১৭০ তোলা বা ২২ লাখ টাকা মূল্যের স্বর্ণ রয়েছে বলে উল্লেখ করেছেন।

সাবের হোসেনের স্ত্রীর নামে ৩ লাখ টাকার স্বর্ণ : ঢাকা-৯ আসনে আওয়ামী লীগ প্রার্থী সাবের হোসেন চৌধুরীর নামে ৩০ হাজার টাকা মূল্যের এবং তার স্ত্রীর নামে ৩ লাখ টাকা মূল্যের স্বর্ণ রয়েছে।

তাপসের ৭৫ লাখ টাকার স্বর্ণ : ঢাকা-১০ আসনের আওয়ামী লীগ প্রার্থী শেখ ফজলে নূর তাপসের নামে ৩২ তোলা বা ৭৫ লাখ টাকার স্বর্ণ এবং তার স্ত্রীর নামে ১৮০ ভরি বা ৫০ লাখ টাকা মূল্যের স্বর্ণ রয়েছে।

রহমত উল্লাহর স্ত্রীর নামে ৩৬০ ভরি স্বর্ণ : ঢাকা-১১ আসনের আওয়ামী লীগ প্রার্থী একেএম রহমত উল্লাহর নামে ৩৯ লাখ ৯৩ হাজার ৫০০ টাকার স্বর্ণ রয়েছে। তার স্ত্রীর নামে ৩৬০ ভরি স্বর্ণ রয়েছে। এর মূল্য ৬৫ লাখ ২০ হাজার টাকা।

আসাদুজ্জামান খানের নামে ১০ ভরি স্বর্ণ : ঢাকা-১২ আসনের আওয়ামী লীগ প্রার্থী আসাদুজ্জামান খান কামালের নামে ১০ ভরি ও তার স্ত্রীর নামে ২০ ভরি স্বর্ণ রয়েছে। তিনি এর মূল্য উল্লেখ করেননি।

প্রিয় পাঠক, আপনিও হতে পারেন আওয়ার বাংলা অনলাইনের একজন সক্রিয় অনলাইন প্রতিনিধি। আপনার আশেপাশে ঘটে যাওয়া ঘটনা, অপরাধ, সংবাদ নিয়ে লিখুন এবং সংশ্লিষ্ট বিষয়ে ছবিসহ মেইল করুনঃ [email protected] এই ঠিকানায়। লেখা আপনার নামে প্রকাশ করা হবে।

আপনার মতামত লিখুন :